১.
একটি রাত কিভাবে
কতটা কষ্টে পার হতে পারে; কেন ; কি কারণে আমার মধ্য হতে জন্ম নেয় অমানুষের আমি জানিনা!
ও জ্বলে আঙার হয়ে ঝলসে যাওয়া চাঁদরে
তোরে দেখে বারে আমার রাত রে!
একবার যদি তাঁকে বলে দিতিস আমার খারাপ লাগার কথা;
আমি আর তবে কাঁদতাম না অযথা!
২.
যার কেউ নাই
তাঁর কেউ নাই
রাত ও আপন না
কল্পনাগণ ঝরছে চোখে
হয়ে অঝোর কান্না।
৩.
ও অশ্রু তুমি আস্তে আস্তে ঝরো
একটা চোখের এত সাধ্য!
কত কাঁদতে পারো?
৪.
আমার কান্না পাচ্ছে ভিষন
আর দেখছে দূরের চাঁদ-আকাশ
একা এত কেন কাঁদি ও জানালার কাঁচ?
৫.
পুরুষ আমি, কান্নার চিৎকার তাই
গলাতক এসে থেমে যায়;
পুরুষ যারা নীরবে কাঁদে
নীরবেই তাঁরা মরে যায়
৬.
বিরামচিহ্ন বরাবর থেমে গেলে
অক্ষরগুলো খেয়ে ফেলে
খেয়ে ফেলে জমানো মেঘে সুনীল আকাশ
কষ্ট মানুষ খেয়ে ফেলে পরপারে হয় বাস।
৭.
আয়াত সুবহে সাদিকেও আমি ঘুমাইনি
যখন আকাশের শেষ তারা ঝড়ে গিয়েছিলো
চারপাশে আমি তাকাইনি
একটা সাপ আজ দেখেছি জানো?
বিষধর ছিলো
শালা বেকুবটা আমাকে কামড়ায়নি
আয়াত আমি মরে যাইনি।
৮.
একটা মানুষ কতটা নিশ্চুপ হয়ে গেলে
কাঁদতে ভুলে যায় তুমি জানো?
ও রাত তুই সাক্ষী থাকিস
এমন নিশ্চুপ কেউ যেন হয়না কখনো!
৯.
মৃত্যুর পর
আমাকে টুকরো করে ফেলে বুক চিড়ে
হয়তোবা হৃদয়ে খোদাই করে
পাবেনা তোমার নাম
আমার ভালোবাসা কল্পিত কোন গল্প নয়
সাক্ষী আছে ভোরের আজান!
১০.
একটা হৃদয় পুড়ে ছাই হয়ে গেলে
ও ছাই তুমি উড়িয়ে দিও দক্ষিণের বাতাসে
হৃদয় পোড়া কালো ধোঁয়া মেঘ হয়ে আজ
জমে গ্যাছে আকাশে আকাশে।
১১.
জানো আমি নিজের জন্য কাঁদিনা
আজ কতটা কষ্ট পেলে তুমি
এই ভেবে অশ্রু চোখে থামেনা!
১২.
আমি তোমায় কষ্ট দিলাম পাখি
তুমি চিৎকার করে কেঁদোনা
কাঁপে আল্লার আরশ
হয়তো খোদা কখনো আমায় ক্ষমা করবেন না!
১৩.
তুমি কাঁদছো কেন পাখি?
আমার কাজে কষ্ট পাইছো নাকি?
তোমার কষ্ট বড় চোট দেয়
জ্বলছে আমার আঁখি!
১৪
কতটা অপরাধবোধ জমা হতে থাকলে নিজেকে নিজের অসহ্য মনে হয় আমি জানিনা!
নিজেকে নিজের কতটা ছোটলোক মনে হতে থাকলে গালি দিতে ইচ্ছে হয় আমি জানিনা!
তবুও আমি দাবী করছি, আমি একটা মানুষ?
একটা আদম সন্তান?
হে মৃত্যু! হে মৃত্যু?
ওহে ক্ষাণকির পোলা মৃত্যু!
আমাকে বাঁচিয়ে রাখছিস কোন বাল করতে?
১৫.
আমি চিৎকার দিয়ে কাঁদতে কাঁদতে বলতে পারিনা "আমার ভুল হইছে! আমারে ক্ষমা করো!"
আমি একটা অমানুষ
একটা নিকৃষ্ট
একটা ছোটলোক
নিজেকে নিজের
আমার অসহ্য মনে হতে থাকে
এবং অহেতুক ভোর বেলা
কোন এক কালে
তোমাকে শেষ চিঠিটা লিখেও
এই বুকভরা অপরাধবোধ নিয়ে
আমি পানি না পেয়েই মরে যাবো!
আমি মরে গেলে "আয়াত" তুমি আমার কবরে একটু থুথু ফেলে যেও!
একটি রাত কিভাবে
কতটা কষ্টে পার হতে পারে; কেন ; কি কারণে আমার মধ্য হতে জন্ম নেয় অমানুষের আমি জানিনা!
ও জ্বলে আঙার হয়ে ঝলসে যাওয়া চাঁদরে
তোরে দেখে বারে আমার রাত রে!
একবার যদি তাঁকে বলে দিতিস আমার খারাপ লাগার কথা;
আমি আর তবে কাঁদতাম না অযথা!
২.
যার কেউ নাই
তাঁর কেউ নাই
রাত ও আপন না
কল্পনাগণ ঝরছে চোখে
হয়ে অঝোর কান্না।
৩.
ও অশ্রু তুমি আস্তে আস্তে ঝরো
একটা চোখের এত সাধ্য!
কত কাঁদতে পারো?
৪.
আমার কান্না পাচ্ছে ভিষন
আর দেখছে দূরের চাঁদ-আকাশ
একা এত কেন কাঁদি ও জানালার কাঁচ?
৫.
পুরুষ আমি, কান্নার চিৎকার তাই
গলাতক এসে থেমে যায়;
পুরুষ যারা নীরবে কাঁদে
নীরবেই তাঁরা মরে যায়
৬.
বিরামচিহ্ন বরাবর থেমে গেলে
অক্ষরগুলো খেয়ে ফেলে
খেয়ে ফেলে জমানো মেঘে সুনীল আকাশ
কষ্ট মানুষ খেয়ে ফেলে পরপারে হয় বাস।
৭.
আয়াত সুবহে সাদিকেও আমি ঘুমাইনি
যখন আকাশের শেষ তারা ঝড়ে গিয়েছিলো
চারপাশে আমি তাকাইনি
একটা সাপ আজ দেখেছি জানো?
বিষধর ছিলো
শালা বেকুবটা আমাকে কামড়ায়নি
আয়াত আমি মরে যাইনি।
৮.
একটা মানুষ কতটা নিশ্চুপ হয়ে গেলে
কাঁদতে ভুলে যায় তুমি জানো?
ও রাত তুই সাক্ষী থাকিস
এমন নিশ্চুপ কেউ যেন হয়না কখনো!
৯.
মৃত্যুর পর
আমাকে টুকরো করে ফেলে বুক চিড়ে
হয়তোবা হৃদয়ে খোদাই করে
পাবেনা তোমার নাম
আমার ভালোবাসা কল্পিত কোন গল্প নয়
সাক্ষী আছে ভোরের আজান!
১০.
একটা হৃদয় পুড়ে ছাই হয়ে গেলে
ও ছাই তুমি উড়িয়ে দিও দক্ষিণের বাতাসে
হৃদয় পোড়া কালো ধোঁয়া মেঘ হয়ে আজ
জমে গ্যাছে আকাশে আকাশে।
১১.
জানো আমি নিজের জন্য কাঁদিনা
আজ কতটা কষ্ট পেলে তুমি
এই ভেবে অশ্রু চোখে থামেনা!
১২.
আমি তোমায় কষ্ট দিলাম পাখি
তুমি চিৎকার করে কেঁদোনা
কাঁপে আল্লার আরশ
হয়তো খোদা কখনো আমায় ক্ষমা করবেন না!
১৩.
তুমি কাঁদছো কেন পাখি?
আমার কাজে কষ্ট পাইছো নাকি?
তোমার কষ্ট বড় চোট দেয়
জ্বলছে আমার আঁখি!
১৪
কতটা অপরাধবোধ জমা হতে থাকলে নিজেকে নিজের অসহ্য মনে হয় আমি জানিনা!
নিজেকে নিজের কতটা ছোটলোক মনে হতে থাকলে গালি দিতে ইচ্ছে হয় আমি জানিনা!
তবুও আমি দাবী করছি, আমি একটা মানুষ?
একটা আদম সন্তান?
হে মৃত্যু! হে মৃত্যু?
ওহে ক্ষাণকির পোলা মৃত্যু!
আমাকে বাঁচিয়ে রাখছিস কোন বাল করতে?
১৫.
আমি চিৎকার দিয়ে কাঁদতে কাঁদতে বলতে পারিনা "আমার ভুল হইছে! আমারে ক্ষমা করো!"
আমি একটা অমানুষ
একটা নিকৃষ্ট
একটা ছোটলোক
নিজেকে নিজের
আমার অসহ্য মনে হতে থাকে
এবং অহেতুক ভোর বেলা
কোন এক কালে
তোমাকে শেষ চিঠিটা লিখেও
এই বুকভরা অপরাধবোধ নিয়ে
আমি পানি না পেয়েই মরে যাবো!
আমি মরে গেলে "আয়াত" তুমি আমার কবরে একটু থুথু ফেলে যেও!
0 comments:
Post a Comment