কুর্সড বা গালাগালি (পর্ব - ১১)


আমরা কেঁদেছিলাম~
আমরা কেঁদেছিলাম ;
রোজ সকালে যখন সূর্য ওঠে
শিশির ডোবে ঘাসের ফাঁকে
মধুর জন্ম হয় বিশাল মৌচাকে
স্মৃতিরা রোজ জড়ো হতে থাকে।
আমরা কেঁদেছিলাম।
কোরানের পাতায় পাতায় সুর করে
দীর্ঘ আলিফের টানে,
পৃথিবী যখন জন্মেছিলো
আচমকা এক বিস্ফোরণে।
আমরা কেঁদেছিলাম।
দীর্ঘায়ু সত্ত্বায় ভর করে করে আমরা কেঁদেছিলাম;
অনন্তকাল আমরা কেঁদেছিলাম
সুন্দর মৃত্তিকার সমস্ত গাছের শিকড়ের শৃঙ্খলা ভেঙে যেতে দেখে
আমরা কেঁদেছিলাম।
আমাদের আত্মা কান্নায় জর্জরিত হয়।
সর্বদা!


গান~
এখ খন্ড মেঘ দিচ্ছে ইশারা
ডাকছে কাছে কালো মেঘ
ভাবছো কী যে একলা একা
চাঁদ ধরতে মেঘের দেশে
যেতে হবে জোড়সে ছুটে
চাঁদ কিন্তু বড্ড লাজুক
দিনে ওঠে না….।
ও সাদা মেঘ কাশফুল হও
কাশফুল নও
ঘাসফুল হও
যদি চাও
মৌমাছি হও
দিনদুপুরে
রোজ মধু খাও
উড়ে যাও উড়ে যাও
বনে বনে।
ঘাসফড়িঙের ডানার মতো
উড়ে বেড়াও দূর বহুদূর
যত বাঁধা স্বচ্ছ কাঁচে
আলতো করে বৃষ্টি লাগে
বৃষ্টি হলে উঠোন জুড়ে
উঠোন জুড়ে বেড়ায় ঘুরে
সাদা রঙের রাজ হাসেরা……।
দূর আকাশের গাঙ চিলেরা
ভাবছে যেন কী!
সুযোগ বুঝে ছো মেরে সে
দূর মগডালে খাচ্ছে বসে
খাচ্ছে বসে কলজে ছিড়ে
মায়ার জালে আটকে নারে
গাঙচিলেরা বড্ড সীমার
নিম্নগামী পথ দেখেও
মুখ উঁচিয়ে
দূরা আকাশে
পারি দিয়ে যায়….
কী আর করা চলো দুজন
দুদিক ছুটে যাই
একটি বিকেল
রোজ মলিন হয়
কান্নাগুলো লুকিয়ে রেখে
হাসছে সবাই গোমড়া মুখে
দিচ্ছি আম লাজুক হাসি
আসো দুজন যাই হারিয়ে
কালো রঙের মেঘের দেশে।

২নং
এক আঙ্গুল দাও ডুবিয়ে
চায়ের কাপে
নোনতা স্বাদে
মুখ থিতু হলে
তবে চুমুক দাও।
প্যাকেটের সিগারেট
একটা দিয়াশলাই
একটা অ্যাস্ট্রে
আর কিছু গোল করা ধোঁয়া
সহানুভূতির ধোঁয়া উড়ছে।
এককাপ চা। রংভরা রংচঙে রঙধনু
নীলাকাশ
আরেকটা হাহাকার ভরা চিঠি
জমা পরা সব স্মৃতি
কিছু স্মৃতি উল্টালে পাল্টালে
উন্মুক্ত
বুকে ভিষন চোট লাগে!
ও আকাশ খুলে যা
যেথা আছে বিধাতা
তাঁর কাছে পৌঁছে দে
ফরিয়াদ
আমি মুনাফেক!
ও বিধাতা দাও খুলে দাও
জংধরা
প্রেয়সির
অনুভূতি।
আর আমাকে যদি চাও
খোলা ক্যানভাসে
পাগলের মতো ছেড়ে দিতে
যদি সুখ পাও
তবে তাই দাও
আমি হাটবো
সব ভুলে
তবু আমি চাই
যেন তুমি
ফিরে আসো স্বরূপে
তাতে যদি শর্ত দাও
সব মেনে নিয়ে
জানালার পাশে আর দাঁড়াবো না!
দেখা হবে হা হা হা
বিশ বছর পর যদি আমাদের দেখা হয়ে যায়,
তুমি আচরণ করবে এমন যেন আমরা
কোনদিন পরিচিত ছিলাম না!
কী আশ্চর্য তাই না?
বার বার তাকাবে ফাঁকে
তুমি আমাকে দেখেও না দেখার ভান করবে,
অন্যদিকে মুখ ঘুরিয়ে চলে যাবে।
আমি তোমার দিকে তাকিয়ে মনে মনে বলবো,
এই মাতারী কে বেশ চেনাজানা লাগে কেন?


লায়ার
মিথ্যুক! তুমি বলেছিলে, মেঘ শৈলচূড়া থেকে উৎপন্ন হতে হতে আমরা মিলিত হবো ; প্রেম হবে আমাদের।
মেঘের নভোমণ্ডলে পরাগায়ণ হলো, মেঘ গর্ভধারণ করলো শেষে গর্ভপাত হলো, জন্ম দিলো বৃষ্টির; বৃষ্টিরা দীর্ঘকাল ফোঁটাফোঁটা জল সংঘটিত করলো, উৎপন্ন হলো মহাসাগরের! মহাসাগর তাঁর জলকে জমাতে জমাতে উৎপন্ন করলো বরফের। তাঁরা (বরফেরা) আবার ফিরে গেলো শৈলচূড়ায় পূণরায় উৎপন্ন হলো মেঘ। এত এত দীর্ঘকাল কেটে যাওয়ার পর ও আমি তোমার ঘ্রাণ অব্দি পাইনি!
অথচ তুমি আমাকে মিলিত হওয়ার আশ্বাস দিয়েছিলে!
কাঞ্চনগোলক দেখতে দেখতে আমি সময় পার করি, হালিকের সাথে মনের কথা কইতে কইতে মহুয়ার ডালে বসে যাই, ডালে বসে মেঘের ছেদিত যোনী দূর্বীণ বানিয়ে আমি মিল্কিওয়ের সকল তারাদের দিকে নজর রাখি। কই তুমি!
ভুল অযথা করা হোলো, মেঘও আমার দিকে তাকিয়ে থাকে। ছিদ্রে বজ্রপাতের সৃষ্টি করে। হুঙ্কার দিয়ে ছেদিত যোনীর দিকে তাকাতে নিষেধ করে। আর বৃষ্টিরা অযথা টিপটিপ পরতেই থাকে। সময় থামাতে গিয়ে আমি বিফল হয়ে ঘড়ির কাঁটাকে ঘুরিয়ে দিই। অপেক্ষা আর অপেক্ষা। অপেক্ষমাণ আমি।
অপেক্ষা আমাকে চণ্ডীদাসের বাপ-ঠাকুরদা করে ছাড়লো!
মিথ্যুক! এত যুগ কেটে গ্যালো তুমি তোমার কথা রাখলে না!
হুহা
পৃথিবী একটা গতিহীন পদার্থ হইলে বৃষ্টিরা জমে বরফ হইতো
আর প্রেমিক প্রেমিকারা ভিজতে গিয়া বারবার নাজেহাল হইতেন।
বড়বড় বরফের চাই তাদের বিশাল রক্তপাত ঘটাইতো।
তারপর ওরা চাইতো বৃষ্টিতে ভিজতে।
চুৎমারানিদের ভেজার কত শখ দ্যাখো!


শিশির
ও শিশির জানালার কাঁচ ভিজাও
কী স্থীর জানালার কাঁচ বাতাসে নড়ে না
অথচ ভিজে যায় স্বচ্ছ শিশিরে!
ও শিশির ক্যামন আছো? ভালো তো?
আসো আজলা ভরে পান করি,
স্বচ্ছতা এখন দূর্লভ বড়!
শিশির রাতে ছুঁয়ে যায় পৃথক্কর ঘাস
নির্মল মহীরূহ জানে,
অনুত্তেজিত পাতায় পাতায়
এক আচমকা কোমল সোহাগ মুহূর্তেই এসে যাবে!
মাছেরা শিশির উপভোগ করতে
উঠে আসে জলের অগ্রে
ফোঁটায় ফোঁটায় শিশির পান করা শেষে
পূণঃ চলে যায় জলের তলায়।
আশ্চর্য ভাবে মাছ শিশির উপভোগ করতে ভালোবাসে খুব!
আমি মাছ হয়ে যাব
মুঠো মুঠো পান করতে শিশির
শীতের পাখিরা জেনে গ্যালো আমার গোপন আকাঙ্খা
কলকাকলিতে জানিয়ে দ্যায় বর্ণচোরা
আমি শিশিরের স্বার্থে মাছ হয়ে বেঁচে
থেকে মুঠো শিশির পান করতে চাই!


সুবোধ
সুবোধ তুই যেইখান যাইতাছিস যাইতে থাক
তোর বাপ করেছে জমিদারি
কেড়েছে প্রজার লাঙল
নিলামে ক্রয় করে অল্পে
প্রজারে করেছে জমিহীণ
খাস জমি হারিয়ে প্রজা হয়েছিলো বেসামাল!
সুবোধ তুই যদি পালিয়ে না যাস তবে,
তোরে শক্ত কইরা ধরা হবে
ঘাড় ধইরা বর্ডার পার করায়ে তোরে
সমান্তরাল মাঠে ছেড়ে দেয়া হবে!
সুবোধ! তুই পালায়ে যাইতে থাক
এ জমিন তোর না!
যদিও ভাবিস এ জমিন তোর
তাহলে পূর্ব পুরুষরে মনে করতে থাক।
থাকনের ক্ষমতা বা রাইটস তোর নাই,
এ জমিনের শিরায় শিরায় তোর
বাপ ঠাকুরদার অত্যাচারের গন্ধ পাই!


ভ্রান্তি
পৃথিবীকে মনে করেছিলাম; কোন এক মেঘমালা
যেখানে একমাত্র প্রাণী হিসাবে
আমরা দুটো প্রাণ একসাথে বোসে থাকি
রোজ বিকালে হেলে পরা সূর্যের দিকে তাকিয়ে থেকে।
রোদ তলিয়ে যাওয়ার শেষ মুহুর্তে-
জমা কথা হৃদয়ে চেপে বাড়ির দিকে আগাতে থাকি,
দুজন বিচ্ছিন্ন হই।
যেমন সেপারা থেইকা বিচ্ছিন্ন করা হয়
তেমনি কালো হরফের মতো!


তুলনা
আসমান মেঘের সমান নয়
যদিও বা তারে মনে হয়
মেঘের জিগারি দোস্ত
সর্বদা আসমান সাদা-কালো মেঘে আবর্তিত রয়
আসমান কিন্তু মেঘের সমান নয়!
মানুষ তাঁর আত্মার সমান নয়
যদিও মানুষরে তাঁর আত্মার সমান ভাবা হয়
তথাপি মানুষ তাঁর আত্মার সমান নিকৃষ্ট নয়!


বাঁশি
জলের তলায় কে বাঁশি বাজায়?
কোন রাখালের এত ভয়াবহ সুর?
এ বাঁশির সুরে আমি কিঞ্চিৎ শিহরিত
এত বাজে বাঁশি
বাজায়টা কে?
শালার অশ্লীল বাঁশি!

মজ্জাগত অভিশাপ
মজ্জাগত অভিশাপ
দূর্বল গ্রন্থিতে চাষ করি
ফোঁটা ফোঁটা জল
চোখের কাজল
ধুয়ে মুছে যায়
প্রেয়সির প্রয়োজনে
চাষ করি ভরা যৌবনের।
যদি কাজল ধুয়ে
কিঞ্চিত ভাটা পরে সৌন্দর্যের
তবে বহাল থাকুক তা
প্রেয়সীই নেই তবে কী’
যৌবন ধুয়ে পানি খাবো?


চলে যাও চঞ্চলা
১.
চলে যাও চঞ্চলা
নিমগ্ন বিথীকা ধরে
করবনা কোনদিন ক্ষমা
যে ব্যথা দিয়েছ হ্রস্ব হৃদয়ে
তা মেনে নেয়া যায়না!
২.
চলে যাও চঞ্চলা
কভূ ফিরে চেওনা;
ঈশ্বর জানে সব
ফিরে যাওয়ার মাঝে
কত অভিসম্পাৎ
ভর্ৎস্যনা-কত বাসনা
বিদ্যমান, দীর্ঘ পথ
যাওয়ার পরে
টেনে দিও শেষ যবনিকা।
৩.
প্রহরী পাখিদের বুঝতে বাকি নেই
জেনে গ্যাছে অর্ণব অথৈ
প্রেমের এই তো সমাপ্তি হোলো
সন্ধ্যের শেষে হার্মিং বার্ড
গুঞ্জন ছেড়ে নীড়ে ফিরে এলো,
খাওয়া হলোনা আর মধু
রয়ে গেলো শেষ অবধি
অসমাপ্ত ক্ষিধে আর তৃষ্ণা।
৪.
খাড়া পাহাড়ে
পেট্রোল ফুড়ালে
পাহাড়ের শেষ মোড়ে
গাড়ি থেমে গেলো।
পাহাড়ে মৃত্যুই শেষ নিশানা
এ গাড়ি আর কখনো ফিরে যাবে না!

সাপ
সাপ মাথা উঁচু করে চলে
ফনা তুলে মাতবরি করে
গর্বে বারবার ছোবলের ভয় দেখায়
গ্রন্থিতে রয়েছে ভেনম এই উত্তাপে
জোড়ে জোড়ে শ্বাস নেয়
যেমন হাপানি রোগী হাপানির শেষে
শ্বাস করে কূল পায় না।
দাড়া ভেঙে দিলে সব শেষ তার।
কিং কোবরা কিংবা
ভেনমাস গোখড়া
ফসফস শব্দে
আগাম ক্ষমতার প্রকাশ করে
অথচ আমি দেখেছি
একটি লাঠির আঘাতেই শিরদাড়া
ভেঙে গেলে, ক্ষমতার নিপাত ঘটে তার!
কী আশ্চর্য! অতবড় ভেনমাস স্নেক
একটা শক্ত লাঠির কাছে কত অসহায় হায়!


বাংগালী
আমার চামচিকা চোদা অতি বাঙালীয়ানাটা
তোমারে গালির বরাতে দিলাম ওগো পাকিস্তানি ;
গালি দাও আর বলো “শালা কাঙালী বাঙালী পেটে ভাত নাই!
ফাঁসির দড়ি নিয়া মিছিল চোদায়!”
ইউ নো হোয়্যাট! বাঙালীর মাথায়
টুপি পরানোর পরে বাঙালী হয়া যায় পাক!
না ভেবে সাতপাঁচ – শাহবাগিস্তানে মিছিল ছোটে,
ফোয়ার ছোটে গালির পেইড তরুণ বলদদের মুখে,
এক তরুণ বাঙালী হিসাবে আমি কচুগাছে ফাঁস দিয়ে মরে যেতে চাই!
যে দেশে চেতনা মানে জাতীয়তাবাদ
যে দেশে চেতনা মানে ব-বাদ
সে দেশের অভ্যন্তরে খানার বড্ড অভাব!
কী এক বাল পেয়েছে মুখে সারাক্ষণ ;
ব-ব জিন্দাবাদ ব-ব জিন্দাবাদ!
বানিয়ে খোদা তাকে, রোজ পূজো হয়ে থাকে
দেব-কন্যা হিসাবে রয়েছে তার ছেড়ি,
দেবতার পূজোতে সারাবেলা কাটে
একচ্ছত্র অধিপত্য তাঁর ডেডিরর পূজা রক্ষা করেছে বটে!
এক রাজাকার বিয়াই, লবন আর কম্বল চোর নিয়া তাঁর প্রতিটা মুহুর্ত কাটে!
দেবতার প্রশংসা করে যদি কেউ, দেবকন্যার কোমল হৃদয়ে এসে লাগে।
আহা দেবকন্যা আফসোস হয়;
ক্ষমতা ছুটে যদি যায়,
যদি গদি ভাঙ্গে কোনদিন দক্ষিণা হাওয়ায়
আর এতদিনের লুটে খাওয়া সম্পদের যদি হিসাব চায়,
তবে তুমি বলো পালাবা কোথায়?
রক্ষা করবে কী তখন তোমার দেবতা বাবায়?


মিল্ফ
কচি বয়সে আমরা পেকে পাকা পেঁপেঁ হয়ে গেছি!
“মোরা পাকা পেঁপেঁ খাই” এক নিঃশ্বাসে সতেরবার আওড়িয়ে হিরো হয়েছি,
পারলে সতেরবার আওড়াও “কাচা গাব, পাকা গাব”
এই চ্যালেঞ্জটুকু গ্রহণের বয়সে ;
আপনাকে ছুঁয়ে দেবার চ্যালেঞ্জ সত্যিই ভয়ঙ্কর স্বপ্ন আমাদের!
আপনার রোমাঁচিত মুখ, ফোলানো ঝোলানো উরোজ
হস্তের জেনা
রাত্রিরের উইট-ড্রিম
কোমল ভ্যাজিনা
কত পাপ একাধিক-কাল
খোয়াব দেখাটা ভুল হয়েছে কিনা জানি না !
আপনার প্রতিটা অর্গানের প্রতি যে দৃষ্টি রয়েছে
অকালে পেঁকে যাওয়া ইঁচড়ে পাকাদের;
আপনার প্রতিটা অর্গান আমাদের চেনা।
একাধিক কাল স্বপ্ন দেখার অভিজ্ঞতা!
প্লিজ ওভাবে দৃষ্টি দিবেন না, খোলা মাঠে হাটবেন না!
দেহই সম্পদ, একমাত্র সবারই!
আমাদের যে ঘরপোড়া দৃষ্টি,
সে দৃষ্টি থেকে নিজেকে রক্ষা করবেন? কিন্তু কিভাবে?
চোখ বুজলেই আমাদের চোখে ভাসে আপনার অর্গাজম,
ধাতুর ক্ষয় মানসিকতার নিপাত
ক্ষসে পরা স্পার্ম, দূর্বলতার বিকাশ।
এক খাটে শুয়ে, একই ঝর্নায় শাওয়ারে
এক টাওয়ালে পেঁচিয়ে থাকার স্পৃহা!
তুলতুলে উরোজ, নরোম অধোদেশ ছোঁয়া।
স্পৃহা সর্বদা মাটি হয়ে থাকে আর
খুঁজে নিতে চায় আপনার নিতম্বের নিচে পরা অন্তর্বাস।
বুকে লেপটানো কাঁচুলি বা ব্রা।
খুঁজে পেলে হয়ে যায় বেদিশা
ফড়ফড় করে ফড়িং হয়ে উড়ে যায় স্বমেহন সাগরে!
ছাদ থেকে চুরি হয়ে যাওয়া অন্তর্বাসটা খুঁজে দেখুন,
পাবেন বাসার পাশের ইঁচড়েপাকাদের বিছানার নিচে।
শরীর
আমাদের শরীর ঢাকা থাকে বিশাল একটা নগ্ন চাদরে।

সাইকো ফ্যাক্ট
এমন কিছু মনখারাপের কারণ আছে যা আমরা খুঁজে পাই কিন্তু ইন এ শর্ট পিরিয়ডে জাজমেন্ট এর ওয়ে পাই না! দুঃখজনক ভাবে সেগুলো খুব ডীপলি আমাদের পীড়া দেয়। এত ডীপলি পীড়া দেয় যে আমাদের তছনছ করে ফেলে!
“না পারি কইতে না পারি সইতে” এরকম দোটানায় পরে আমরা একটা কঠোর পদক্ষেপ নিয়ে ফেলি। আমাদের পদক্ষেপ আমাদের ভোগায়। অথচ স্যলুশন সার্চ করার আগেই আমরা মন কে মেরে ফেলি আর আমাদের সাইকি বা আত্মা ব্যথাতুর হয়! আমরা নিজেদের মানুষিক রোগী ভাবি! অথচ আমরা ভাবি না, যাদের জন্য আমাদের বিষাদ ক্রিয়েট হয়, তাঁরা নিজেরা একেকজন মনের রোগী কি না!
SHARE

Mad Max

  • Image
  • Image
  • Image
  • Image
  • Image

0 comments:

Post a Comment